দ্বিতীয় শ্রেণি আমার বই ৫১পাতা থেকে ৭৫ পাতা সমাধান ছাত্রবন্ধু - Online story

Wednesday 25 September 2024

দ্বিতীয় শ্রেণি আমার বই ৫১পাতা থেকে ৭৫ পাতা সমাধান ছাত্রবন্ধু

  


 

দ্বিতীয় শ্রেণীর 

আমার বই 

৫১ থেকে ৭৫ পাতা
সমাধান


  ৫১ পাতা সমাধান

ছবি দেখে বুঝে৷ লিখি
🦈🦈🦈.                     🌎🌎🌎
🦈🦈                            🌏🌏🌏
৫-৩=৩                           ৬-৩=৩


🌸🌸🌸🌸                    
🌸🌸🌸                           🍎🍎
৭-৩=৫                              ২-২-০

ফুলের কাছে বাঁদিক থেকে ৫ টি প্রজাপতি ও ডানদিক থেকে ৮ টি প্রজাপতি উড়ে আসছে। এখন ফুলের কাছে মোট কটি প্রজাপতি আছে দেখি ।

দ     এ                 🦋🦋🦋>> 🦋🦋🦋🦋🦋
        ৫                   🦋🦋>>>     🦋🦋🦋
+      ৮              ৮+৫ = ১৩           💐
–-----   এখানে মোট [১৩] টি প্রজাপতি আছে।
     ১৩

এক জায়গায় ৯ টি ফুল ছিল। তার থেকে ৫ টি ফুল তুলে নিলে, কটি ফুল সেখানে থাকবে দেখি।

দ     এ                 
        ৯                                     🍁🍁🍁🍁🍁🍁
+      ৫              ৯-৫ = ৪           🍁🍁🍁
–-----    ওই জায়গায় [৪ ] টি ফুল রইল।
       ৪
   


৫২ পাতা নিজেরা করো।
৫৩ পাতা নিজেরা করো।
 ৫৪ পাতা সমাধান নিজেরা করো।
৫৫ পাতা সমাধান নিজেরা করো।
৫৬ পাতা সমাধান নিজেরা করো।
৫৭ পাতা সমাধান নিজেরা করো।
৫৮ পাতা সমাধান নিজেরা করো।

        ৫৯ পাতা সমাধান

কটা বেলুন হলো দেখি
মেলায় গিয়ে সানিকে তার বাবা ১২ টি বেলুন কিনে দিল। দিদি সানিকে আরও ৩ টি বেলুন দিল ।
সানির এখন কটি বেলুন হলো দেখি ।

🎈🎈🎈🎈🎈🎈     🎈🎈🎈      🎈🎈🎈🎈
🎈🎈🎈🎈🎈🎈    +৩ তে বেলুন  🎈🎈🎈🎈
     ১২ টা বেলুন                               🎈🎈🎈🎈🎈
                                                           ১৫ টা বেলুন

 আলাদা ভাবে যোগ করি
     দ       এ
     ১      ২
 +          ৩
    -------
     ১    ৫

[হাতেকলমে]
|||||||||||  ||   ও   |||  > |||||||||||||||
১২ + ৩টে বেলুন=                 ১৫টা বেলুন

হাতেকলমে যাচাই করে দেখছি ১২ + ৩ = ১৫

এবার ১৫ টি বেলুন ও ১১টা বেলুন মিলে কতগুলো বেলুন পাব দেখি।
    দ     এ
     ১    ৫
+   ১    ১
     -------
      ২    ৬
[হাতেকলমে]
|||||||||||  ||   ও |||||||||||||||
১৫ + ১১টে বেলুন=           
||||||||||||||||||||||
২৬ টি বেলুন
দেখছি, যোগের সময় এককের অঙ্কের নীচে এককের অঙ্ক ও দশকের অঙ্কের নীচে দশকের অঙ্ক বসে


৬০ পাতা সমাধান

বুঝি ও করি
যোগ করি :
১। ২২ + ৬ = ২৮
   দ     এ
     ২    ২
+         ৬
------
      ২    ৮

২। ৫০+২= ৫২
   দ     এ
     ৫    ০
+         ২
   -------
      ৫    ২
৩। ৪০ + ২০ = ৬০
   দ     এ
     ৪    ০
+   ২    ০
     -------
      ৬    ০
৪। ৫২+১৬= ৬৮
   দ     এ
     ৫    ২
+   ১    ৬
    -------
      ৬    ৮


ছবি দেখি ও যোগ করি :
উৎসবে ছোটোরা রঙিন টুপি পরবে। একটি
দোকানে ১৫ টি নীল টুপি ও ১২ টি লাল
টুপি আছে । দোকানে দুটো রঙের মোট কটি
টুপি আছে দেখি ৷

   দ     এ
     ১    ৫
+   ১    ২
    -------
      ২    ৭
দোকানে মোট ২৭  টি টুপি আছে ।


পরিবেশ দিবসে গাছ লাগাব। আমরা ২৩ টি গাছ
লাগিয়েছি। দিদিমণিরা ৩৬ টি গাছ লাগিয়েছেন।
সবাই মিলে মোট কটি গাছ লাগিয়েছি দেখি।

   দ     এ
     ২    ৩
+   ৩   ৬
     ------
      ৫   ৯
সবাই মিলে মোট [ ৫৯] টি গাছ লাগিয়েছি।



৬১ পাতা সমাধান

ফাঁকা ঘরে লিখি
১ টাকা ৫০ পয়সা
বা দেড় টাকা।

২ টাকা ৫০ পয়সা
 বা আড়াই টাকা ।

৩ টাকা ৫০ পয়সা
 বা সাড়ে তিন টাকা।

৪ টাকা ৫০ পয়সা
বা সাড়ে চার টাকা।

৫ টাকা ৫০ পয়সা
বা সাড়ে পাঁচ টাকা।

৭ টাকা ৫০ পয়সা
বা সাড়ে সাত টাকা।


৬২ পাতা সমাধান
ছবি দেখি ও দাগ দিয়ে মিল করি
৫০ পয়সা+ ৫০ পয়সা =১ টাকা
৫ টাকা+ ১টাকা =৬ টাকা
১ টাকা+ ১টাকা = ২ টাকা
২টাকা+৫০ পয়সা+৫০ পয়সা =৩ টাকা


কোন কোন কয়েন ব্যবহার করলে পাশের দামটি মিলবে, দেখে তাদের উপর( √) রাইট চিহ্ন দিয়ে যে কয়েনগুলি লাগবে না কেটে দিই।

৫+২+১+৫০ পয়সা = ৭ টাকা
উঃ-এখানে ৫টাকা এবং২ টাকাতে √ চিহ্ন হবে।

৫=১+৫০ পয়সা+৫০ পয়সা =২ টাকা
উঃ-এখানে ২ টাকাএবং দুটি ৫০ পয়সাতে√ চিহ্ন হবে।

৫+২+১+৫০ পয়সা = ৫ টাকা
উঃ-এখানে ৫টাকাতে √ চিহ্ন হবে।

৫+২+১+১ পয়সা = ৮টাকা
উঃ-এখানে ৫ টাকা ,২ টাকা এবং একটি ১ টাকাতে √ চিহ্ন হবে।




৬৩ পাতা সমাধান


রঙিন কার্ড দিয়ে গুণি।
 আজ আমরা বন্ধুরা মিলে অনেক আম পেড়েছি। ঠিক করেছি যে রঙিন কার্ড দিয়ে নতুন ভাবে কতগুলো আম পেলাম গুনবো।

👝১একটি আমের জন্য🔼টি লাল কার্ড।
👝👝 ২টি আমের জন্য🔼🔼 দুটি লাল কার্ড।
👝👝👝 ৩টি আমের জন্য 🔼🔼🔼তিনটি লাল কার্ড।

 এভাবে 👝👝👝👝👝👝 ৬টি আমের জন্য ছয়টি
লাল কার্ড।

 আবার 🔼🔼🔼🔼🔼🔼🔼৭  টি লাল কার্ডের জন্য টি আম।
 এভাবে দশটি লালকার্ডের বদলে একটি ১০এরহলুদ কার্ড নিলাম ।তাহলে এবার ১২ টি আম রঙিন কার্ডের সাহায্যে কিভাবে দেখাবো।

🔼🔼🔼🔼🔼
🔼🔼🔼🔼🔼=[১০]🔼🔼 ১২টি

[১০] [১০]🔼🔼 = ২২টি আম‌।
[১০] [১০] [১০]🔼 = ৩১ টি আম‌।



৬৪ পাতা সমাধান নিজেরা করো
৬৫ পাতা সমাধান নিজেরা করো



     ৬৭ পাতা সমাধান

      
আমাদের দেশের জাতীয় সংগীত

জনগণমন-অধিনায়ক
জনগণমন-অধিনায়ক জয় হে ভারতভাগ্যবিধাতা!
পঞ্জাব সিন্ধু গুজরাট মরাঠা দ্রাবিড় উৎকল বঙ্গ
বিন্ধ্য হিমাচল যমুনা গঙ্গা উচ্ছলজলধিতরঙ্গ
তব শুভ নামে জাগে,
তব শুভ আশিস মাগে,
গাহে তব জয়গাথা ।
জনগণমঙ্গলদায়ক জয় হে ভারতভাগ্যবিধাতা!
জয় হে, জয় হে, জয় হে, জয় জয় জয়, জয় হে ॥
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

প্রশ্ন- আমাদের জাতীয় সংগীত এর নাম কি?
 উত্তর- জনগণমন অধিনায়ক ।
প্রশ্ন -আমাদের জাতীয় সংগীত টি কার লেখা ?
উত্তর- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।


৬৭ পাতা নিজেরা রং করো।


৬৯ পাতা সমাধান


বর্ষার দিনে
অন্নদাশংকর রায়
শন শন হাওয়া বয়
এই আসে বিষ্টি
দরজা জানালা খোলা
ভেসে যায় ছিষ্টি।
তারপরে রোদ ওঠে
আহা, সে কী মিষ্টি!
আবার ঘনায় মেঘ
জোর আসে বিষ্টি
ঝাপসা দেখায় সব
যতদূর দৃষ্টি।
খিচুড়ির দিন এটা
চলো, করি ফিস্টি,
কী খেতে চাও, বলো
করি বসে লিস্টি।

শব্দার্থ
বিষ্টি :• বাদল। ছিষ্টি = সৃষ্টি। ঘনায়:;ঘন হয়ে আসে।
ঝাপসা – অস্পষ্ট। দৃষ্টি – দেখা। ফিস্টি –বনভোজন লিস্টি – তালিকা।

.হাতে কলমে
১. ‘শন শন হাওয়া বয়' – ‘শন শন' বললেই আমরা হাওয়ার আওয়াজকে বুঝি। এমনই ‘টুপ টাপ' আর ‘খিল খিল’ এই শব্দ দুটি কীসের আওয়াজ বোঝাতে ব্যবহৃত হয় লিখি ৷
২. মিষ্টি, ফিস্টি –এই শব্দদুটির মধ্যে যে যুক্তব্যঞ্জন আছে,তা ভেঙে দেখাই।
উত্তর- ষ্টি =ষ+ ট ,      স্ট= স + ট

৩. কোন ঋতুর কথা ছড়াটিতে রয়েছে ?
উত্তর- বর্ষা ঋতুর কথা ছড়াটিতে রয়েছে।

শিখন পরামর্শ : শিক্ষার্থীরা কবিতাটি পড়বে ও
'হাতেকলমে'র কাজগুলি করবে।


৭০ পাত সমাধান

Look at the table :
Monday -1,8,15,22,29
Tuesday 2,9,16,23,30
Wednesday  3,10,17,24,31
Thursday 4,11,18,15
 Friday 5,12,19,26
Saturday 6,13,20,27
 Sunday 7,14,21,28

This is a page of a calendar. It shows the days of a month.
There are 12 months in a year. Some months have 30
days. Some months have 31 days.
Only February has 28 or 29 days.

এটি একটি ক্যালেন্ডারের একটি পৃষ্ঠা।  এটি একটি মাসের দিন দেখায়।
 বছরে 12 মাস আছে।  কিছু মাসে 30 আছে দিন  কিছু মাসে 31 দিন থাকে।
 শুধুমাত্র ফেব্রুয়ারিতে 28 বা 29 দিন থাকে।
 
See and say:
দেখুন এবং বলুন:

পরপর মাস
January-জানুয়ারি
February-ফেব্রুয়ারি
March -মার্চ
April-এপ্রিল
May-মে
June-জুন
July-জুলাই
August-অগাস্ট
September;সেপ্টেম্বর
October-অক্টোবর
November-নভেম্বর
December-ডিসেম্বর


 Learning tips: Students will read the names of months. And know about months in an year.
শেখার টিপস: শিক্ষার্থীরা মাসের নাম পড়বে।  এবং এক বছরের মাস সম্পর্কে জানুন।



৭১ পাতা সমাধান

দৌড় প্রতিযোগিতা

উপরের ছবি দেখে নীচের ছকটি পূরণ করি।
ছবি দেখে ক্রমপর্যায় বা পূরণবাচক অবস্থান ঠিক করি
সবার আগে পৌঁছেছে ৩৭ লেখা জার্সি পরা মেয়েটি সে হয়েছে প্রথম (1st)।
দেখে মনে হয় এরপর আসবে [৫৩ ]লেখা জার্সি পরা মেয়েটি সে হয়তো হবে দ্বিতীয় (2nd)।
দেখে মনে হয় এরপর আসবে [২৪]লেখা জার্সি পরা মেয়েটি সে হয়তো হবে তৃতীয় (3rd)।
দেখে মনে হয় এরপর আসবে [৭৭][ লেখা জার্সি পরা মেয়েটি সে হয়তো হবে চতুর্থ (4th)।
দেখে মনে হয় এরপর আসবে [১৪]লেখা জার্সি পরা মেয়েটি সে হয়তো হবে পঞ্চ (5th)।
দেখে মনে হয় এরপর আসবে [৮৮]লেখা জার্সি পরা মেয়েটি সে হয়তো হবে ষষ্ঠ (6th) (



পরপর অবস্থান বোঝাতে প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ, পঞ্চম ও ষষ্ঠ শব্দ ব্যবহার করা হয় এগুলিকে বলা হয় রমণীয় সূচক বা পূরণবাচক সংখ্যা।


৭২ পাতা সমাধান

পূরণবাচক সংখ্যা লেখা ও পড়ার পদ্ধতি
নীচের ফাঁকা স্থানগুলি পূরণ করি :
প্রথম     >     ১ম             ষষ্ঠ    >         ৬ঠ
দ্বিতীয়    >     ২য়            সপ্তম   >      ৭ম
তৃতীয়     >     ৩য়          অষ্টম  >         ৮ম
চতুর্থ      >       ৪র্থ          নবম।  >     ৯ম     
 পঞ্চম  >          ৫ম       দশম    >      ১০ম

গ্রীষ্মকালকে বাংলা বছরের প্রথম ঋতু ধরা হয়। নীচের খালি ঘরে সংক্ষেপে ঠিক পূরণবাচক
সংখ্যা বসাই
ক) গ্রীষ্মকাল বছরের[১ ম]ঋতু।
খ) হেমন্তকাল বছরের [৪র্থ]ঋতু।
গ) বসন্তকাল বছরের [৬ঠ]ঋতু।
ঘ) বর্ষাকাল বছরের[২য়]ঋতু।
ঙ) শীতকাল বছরের [৫ম]ঋতু।
চ) শরৎকাল বছরের [৩য়]ঋতু।
এখন পরামর্শ : ক্রমপর্যায় সূচক বা পূরণবাচক সংখ্যার ব্যবহার।

বাদল দিনে
পুণ্যলতা চক্রবর্তী
সকালে চোখ মেলেই আবার চোখ বুজে ফেলল মীনা—উঃ— আর পারা যায় না। সারা রাত ধরে বৃষ্টি হলো, তবু এখনও টিপ-টিপ-টিপ। পাশে বসে বীণা গুন গুন করে গাইছিল ‘সকাল বেলার বাদল আঁধারে', মীনা ঠোঁট ফুলিয়ে বলল ‘এমন বিচ্ছিরি দিনেও তোর গান পায় দিদি? আমার তো কান্না পায়।' বীণা হেসে বলল ‘তুই যে বাদলা দিন দুচোখে দেখতে পারিস না তাই তোর কান্না পায়,
আমি বাদল ভালোবাসি তাই আমার গান পায়। নে, এখন উঠে মুখ ধুয়ে চা খাবি চল।'
চা খেতে বসে ঝমাঝম্ বৃষ্টি নামল। ছোটো ভাই নন্দ হাততালি দিয়ে বলল ‘বেশ মজা! আজ
ইস্কুলে যেতে হবে না—আয় বৃষ্টি হেনে, বিস্কুট দিব মেনে।' মীনা বলল ‘যা বৃষ্টি ঝরে যা—মাখন
রুটি গরম চা।'
(নন্দ) ‘আয় মেঘ ঝেঁপে, দুধ দিব মে–পে’
(মীনা) ‘যারে মেঘ উড়ে যা— দেশ ছেড়ে দূরে যা’
মেঘ জল যাই হোক্, বাবা ঠিক সময়ে অফিস যাবেন— তাঁর অনেক কাজ। রাস্তায় জল জমেছে,
মা তাড়াতাড়ি স্টোভে রান্না চাপালেন ৷
নন্দ কেমন মজা করে বৃষ্টিতে স্নান করল, মীনার কাল একটু কাশি হয়েছিল বলে, ভিজতে পেল
না, তাই মনটা আরো খারাপ হয়ে গেল। মায়ের রান্না চমৎকার খিচুড়ি আলুভাজা, ডিমের বড়া খেয়ে, তবে মনটা আবার ভালো হলো!
দুপুরে, মা শুয়ে বই পড়ছেন, বীণা সেলাই করছে, নন্দ কাগজের নৌকো বানিয়ে জলে ভাসাচ্ছে,
মীনার কোনো কিছুতেই মন বসছে না— সেলাই হাতে নিয়ে, নেড়ে চেড়ে রেখে দিল; নন্দর পাশে
— যেই বসে দু-চারটা নৌকো ভাসিয়েই ‘দূর ছাই”! বলে উঠে পড়ল; একটা গল্পের বই নিয়ে বসল।
না গল্পের ছোট্ট মেয়েটি গভীর বনে পথ হারিয়ে ফেলল, অমনি বইটা ছুঁড়ে ফেলে দিল। তারপর
মুখখানা হাঁড়িপানা করে জানালার ধারে বসে রইল।
সামনে রাস্তার ধারে ধুলোমাখা রোদেপোড়া গাছটা বৃষ্টির জলে স্নান করে তাজা হয়েছে, সবুজ
পাতার মাঝে ফুটে আছে গোল গোল, ফুরফুরে, হলদে কদমফুল! গাছতলায় কত ময়লা জমেছিল,
সেসব এখন সবুজ ঘাসে ঢেকে গিয়েছে; চুষে ফেলে দেওয়া আমের আঁটি থেকে ছোটো চারা বেরিয়েছে, কচি লালাপাতা চিকচিক করছে, শেওলাপড়া পাঁচিলটা মনে হলো যেন সবুজ মখমল দিয়ে মোড়া
—দেখতে দেখতে হাঁড়ি মুখখানা হাসিমুখ হয়ে এল।
হঠাৎ খিল খিল করে জোরে হেসে উঠল মীনা। নন্দ ছুটে এল ‘কী হলো ভাই ছোটদি ?'
‘একটা ছোট্ট ছেলে সামনের রোয়াকে বসে কী যেন খাচ্ছিল, ঐ বড়ো ছেলেটা তার হাত থেকে
খাবারটা ছিনিয়ে নিয়ে পালাতে গিয়ে, পা পিছলে—হিঃ-হিঃ-হিঃ— জানালা দিয়ে দেখে নন্দও হো-হো করে হেসে উঠল, একেবারে কাদামাখা ভূত! বেশ হয়েছে যেমন কর্ম তেমনি ফল !”
বিকেলে আবার কালো মেঘে আকাশ ছেয়ে গেল ; বাদল মেঘে গুরু গুরু মাদল বাজল, শুরু হলো
ঝোড়ো হাওয়ার পাগলা নাচন । বৃষ্টি নামবার ঠিক আগেই বাবা বাড়ি ফিরলেন। ভিতরে ঢুকেই বেশ লোভনীয় একটা গন্ধ তাঁর নাকে এল, কানে গেল একটা মিষ্টি গানের সুর। দেখলেন, মা গরম হালুয়া তৈরি করছেন, আর বীণা মীনা চায়ের টেবিল সাজাতে সাজাতে গান করছে ‘মেঘের জটা উড়িয়ে দিয়ে নৃত্য কে করে-এ-এ-এ-এ-এ-
নন্দ গাইতে পারে না, সে ওদের গানের তালে
তালে হেলেদুলে নৃত্য করছে!

শব্দার্থ
টিপ-টিপ – হালকা বৃষ্টির শব্দ। গুনগুন – মৃদু শব্দ। ঝমঝম – ভারী বৃষ্টির শব্দ। হাঁড়িপানা — গম্ভীর।
মখমল - কোমল পোশাক। রোয়াক
৪ শিখন পরামর্শ : শিক্ষার্থীরা গল্পটি পড়বে ।
-
ঘরের সামনের পাকা দালান। মাদল
বাজনা বিশেষ।

৭৫ পাতা সমাধান

Fill in the table:
Number of days।   Name of the month(s)
7+7+7+7 = 28 -February
7+7+7+7+1 =29- February ( যখন অধিবর্ষ হয়)
7+7+7+7+2= 30 -April,jun, September , November
7+7+7+7+3= 31 -january, March,may, July,Aug, October , December
Listen and say:



Thirty days has September
April, June and November,
February has twenty-eight alone
All the rest have thirty-one,
Excepting leap year, that's the time
When February's days are twenty-nine.
মাসের নাম
 ত্রিশ দিন সেপ্টেম্বর আছে
 এপ্রিল, জুন এবং নভেম্বর,
 ফেব্রুয়ারি একাই আটাশ
 বাকি সব একত্রিশ আছে,
 অধিবর্ষ বাদে, এটাই সময়
 ফেব্রুয়ারির দিন যখন বিশ-


The months of a year come in the following order :



1. January 31
2. February 28,29
3. March -31
4. April-30
5.May-31
6. June 30
7. July-31
8. August-31
9. September >30
10 October -31
11. November -30
12. December -31
earning tips : Students will do the activities. They will tell the rhyme along with theউপার্জন টিপস: ছাত্ররা কার্যক্রম করবে।  সাথে তারা ছড়াও বলবে

পরের পর্ব ৭৬ থেকে ১০০ পাতা দেখুন

আগের পর্ব